সন্ধ্যা ৭টার সময় আদালতের পেশকার নুরুল আলম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলায় অভিযুক্তরা হলেন রায়পুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আবু হানিফ, নুরুল ইসলাম, আবু হানিফ (২), সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) সফিক মিয়া, সাখাওয়াত হোসেন, কনস্টেবল আতিক উল্যা ও ইউসুফ ঢালি।
বাদীর আইনজীবী আবদুল আহাদ শাকিল পাটওয়ারী সাংবাদিকদের বলেন, গত ১৭ ডিসেম্বর দুপুরে আবদুর রহিমকে রায়পুর সীমান্ত বাজার এলাকা থেকে আটক করা হয়। তখন তার কাছে কোনো অস্ত্র ও মাদক পাওয়া যায়নি। পুলিশ তাকে ধরে নিয়ে গেলেও থানা হাজতে রাখেনি। কোনো একটি গোপন কক্ষে রেখে তাকে মারধর করে। পরে একইদিন তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে চিকিৎসা দেয়। পুলিশ হেফাজতে মারধরের মামলা ও হাসপাতালের সিসি ক্যামেরা ফুটেজ জব্দ করতে আমরা আদালতে আবেদন করেছি।
মামলায় প্রধান অভিযুক্ত রায়পুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আবু হানিফ বলেন, মামলার বিষয়টি আমি জানি না। তবে ডাকাতির প্রস্তুতির সময়ে অভিযান চালিয়ে আমরা রনিকে অস্ত্রসহ আটক করি। পরে তাকে আদালতের মাধ্যমে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়। তারা (ভুক্তভোগী) মামলা করতেই পারেন। তবে অভিযোগ সত্য নয়। রনির বিরুদ্ধে এর আগেও কয়েকটি মামলা রয়েছে।