বৃহস্পতিবার (৯ মে) সকালে গর্জনিয়া ইউনিয়নের নারিমমা ঝিরি পাহাড় থেকে তার গুলিবিদ্ধ মরদেহ দেখতে পান কাঠুরিয়ারা। পরে পরিবার গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। সেখানে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত কাসেম রামুর গর্জনিয়া ইউনিয়নের বড়বিল এলাকার মৃত আলী আহমেদের ছেলে। পেশায় তিনি মোটর সাইকেল চালক।নিহত কাসেমের ছোট ভাই শহিদুল্লাহ বলেন- বৃহস্পতিবার দিনগতরাত দুইটার দিকে ৪০ জনের মতো একদল সন্ত্রাসী তাকে গরু খোঁজে দেওয়ার কথা বলে ডেকে নিয়ে যায়। তারপর সকাল ৬ টার দিকে নারিমমা ঝিরি পাহাড়ে কাঠুরিয়ারা তাকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় দেখতে পায়। তারপর আমরা গিয়ে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে আনা হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে রামু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু তাহের দেওয়ান বলেন- খবর পেয়ে পুলিশের সহযোগিতায় তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করে। ময়না তদন্তের জন্য মরদেহ মর্গে রাখা হয়েছে। কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এছাড়াও ওই পাহাড়ে পুলিশের একটি টিম আসামীদের ধরতে অভিযান চালাচ্ছে।