অনলাইন ডেস্ক:
বাংলাদেশের আলোকচিত্র সাংবাদিক শহিদুল আলম বলেছেন, গণমাধ্যমের বাকস্বাধীনতা সহ অন্যান্য যেসব বিষয়ে সরকারের সমালোচনা করা হয় সেগুলোর প্রত্যেকটির ক্ষেত্রে সরকার মূল সমস্যাকে অস্বীকার করে।
যুক্তরাজ্য এবং কানাডা সরকারের যৌথ আয়োজনে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নে দু’দিনের এক আন্তর্জাতিক সম্মেলন আজ লন্ডনে শুরু হচ্ছে – বিভিন্ন দেশের সাংবাদিকদের সাথে শহিদুল আলমসহ বাংলাদেশের বেশ কয়েকজন সাংবাদিক এই সম্মেলনে অংশ নিচ্ছেন।
বাংলাদেশে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা বা মত প্রকাশের স্বাধীনতা কতটা আছে – সেই প্রশ্ন গত কয়েকমাসে বেশ কয়েকবার সামনে এসেছে, যে বিষয়টি লন্ডন সম্মেলনে আলোচনায় অগ্রাধিকার পাবে বলে সংশ্লিষ্টরা বলছেন।
বাংলাদেশের আলোচিত ফটো সাংবাদিক শহিদুল আলম জানান, বিশ্বব্যাপী সাংবাদিকতায় কতটুকু স্বাধীনতা আছে, সেই বিষয়টি আলোচনা করা হবে এই সম্মেলনে।
বাংলাদেশে সম্প্রতি কার্যকর হওয়া ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের বিরুদ্ধে সাংবাদিকদের সমালোচনা এবং বাংলাদেশের গণমাধ্যমের ওপর সরকারের নিয়ন্ত্রণের চেষ্টার বিষয়গুলোকে এই সম্মেলনে তুলে ধরবেন বলে জানান শহিদুল আলম।
রাষ্ট্রকে টিকিয়ে রাখতে আদালত, পুলিশের মত বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান থাকে, যেগুলোকে এক এক করে ভাঙা হয়েছে। গণমাধ্যম এই প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে না পড়লেও দেশের অধিকাংশ গণমাধ্যমকেই স্বাধীনভাবে কাজ করতে দেয়া হচ্ছে না। আলমের মতে, বাংলাদেশে কয়েকটি কণ্ঠ ছাড়া কোনো গণমাধ্যমই সরকারের সমালোচনা করতে পারছে না।
অনলাইন ডেস্ক:
বাংলাদেশের আলোকচিত্র সাংবাদিক শহিদুল আলম বলেছেন, গণমাধ্যমের বাকস্বাধীনতা সহ অন্যান্য যেসব বিষয়ে সরকারের সমালোচনা করা হয় সেগুলোর প্রত্যেকটির ক্ষেত্রে সরকার মূল সমস্যাকে অস্বীকার করে।
যুক্তরাজ্য এবং কানাডা সরকারের যৌথ আয়োজনে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নে দু’দিনের এক আন্তর্জাতিক সম্মেলন আজ লন্ডনে শুরু হচ্ছে – বিভিন্ন দেশের সাংবাদিকদের সাথে শহিদুল আলমসহ বাংলাদেশের বেশ কয়েকজন সাংবাদিক এই সম্মেলনে অংশ নিচ্ছেন।
বাংলাদেশে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা বা মত প্রকাশের স্বাধীনতা কতটা আছে – সেই প্রশ্ন গত কয়েকমাসে বেশ কয়েকবার সামনে এসেছে, যে বিষয়টি লন্ডন সম্মেলনে আলোচনায় অগ্রাধিকার পাবে বলে সংশ্লিষ্টরা বলছেন।
বাংলাদেশের আলোচিত ফটো সাংবাদিক শহিদুল আলম জানান, বিশ্বব্যাপী সাংবাদিকতায় কতটুকু স্বাধীনতা আছে, সেই বিষয়টি আলোচনা করা হবে এই সম্মেলনে।
বাংলাদেশে সম্প্রতি কার্যকর হওয়া ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের বিরুদ্ধে সাংবাদিকদের সমালোচনা এবং বাংলাদেশের গণমাধ্যমের ওপর সরকারের নিয়ন্ত্রণের চেষ্টার বিষয়গুলোকে এই সম্মেলনে তুলে ধরবেন বলে জানান শহিদুল আলম।
রাষ্ট্রকে টিকিয়ে রাখতে আদালত, পুলিশের মত বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান থাকে, যেগুলোকে এক এক করে ভাঙা হয়েছে। গণমাধ্যম এই প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে না পড়লেও দেশের অধিকাংশ গণমাধ্যমকেই স্বাধীনভাবে কাজ করতে দেয়া হচ্ছে না। আলমের মতে, বাংলাদেশে কয়েকটি কণ্ঠ ছাড়া কোনো গণমাধ্যমই সরকারের সমালোচনা করতে পারছে না।
সূত্রঃ চলমানবার্তা
Facebook Comments